Sign Up

OR

Sign In

বমি ভাব, অরুচি ও দুর্বলতা – বিপজ্জনক কি না?

ডায়াবেটিস পর্বঃ০১। গর্ভকালীন ডায়াবেটিস কি এবং কেন হয়।

যে ৯ টি পরিস্থিতিতে বুঝবেন সিজার করানো দরকার
আপনজনের আজকের ব্লগ পোস্টে সবাই কে স্বাগত জানাচ্ছি। গর্ভবতী মায়ের যত্নের ব্যাপারে আমরা সবাই খুব যত্নশীল থাকি। কারন একজন মায়ের যত্ন নেয়ার মানেই হল তখন বাচ্চার যত্ন নেয়া। কিন্তু ডেলিভেরির সময় আসলেই আমাদের মধ্যে কিছু সমস্যা দেখা দেয় আর সেটা হল “নরমাল ডেলিভেরি” নাকি “সিজার ডেলিভেরি”।

আপনজনের  আজকের ব্লগ পোস্টে সবাই কে স্বাগত জানাচ্ছি। গর্ভবতী মায়ের যত্নের ব্যাপারে আমরা সবাই খুব যত্নশীল থাকি। কারন একজন মায়ের যত্ন নেয়ার মানেই হল তখন বাচ্চার যত্ন নেয়া। কিন্তু ডেলিভেরির সময় আসলেই আমাদের মধ্যে কিছু সমস্যা দেখা দেয় আর সেটা হল “নরমাল ডেলিভেরি” নাকি “সিজার ডেলিভেরি”।

আজকাল অনেকেই সিজার ডেলিভেরির কথা বলে থাকলেও দরকার বা প্রয়োজন ছাড়া সিজার ডেলিভেরি না করাই ভালো। তবে কিছু পরিস্থিতি চলে আসে যখন মা নরমাল ডেলিভেরি এর প্রেশার টা নিতে পারে তখন সিজারে যেতেই হয়। চলুন দেখে নেই এমন ১০ টি পরিস্থিতি যখন সিজার করাটা খুব ই জরুরী

১। গর্ভস্থ শিশুর মাথার আয়তন যদি প্রসব রাস্তার চেয়ে বড় হয় তখন সিজার করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। কারন যদি এই মুহূর্তে আপনি সিজার না করান তাহলে মায়ের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই ৯ মাসের সময় বাচ্চার মাথার সাইজ বা ডক্টরের সাথে কথা বলে নিন যে সিজারের দরকার হবে কিনা।

২। গর্ভবতী মায়ের প্রসবের রাস্তায় যদি কোন টিউমার থাকে তাহলে সিজার করানো সব চেয়ে ভালো না হলে মায়ের অনেক কষ্ট হতে পারে এমন খুব বড় ধরনের দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।

৩।অতীতে জরায়ু মুখে বা প্রসব রাস্তায় কোন সমস্যা হলে সিজার করা সব চেয়ে ভালো।

৪। যদি গর্ভবতী মা স্বাভাবিকের চেয়ে দুর্বল হয়ে থাকেন অথবা তিনি শারীরিক ভাবে একটু দুর্বল থাকেন তাহলে নরমাল ডেলিভেরি তে না যাওয়া ভালো। কারন বাচ্চা প্রসবের সময় যে ব্যথা বা যন্ত্রণা হবে সেটা সহ্য করার শক্তি যদি না থাকে তাহলে সিজা করিয়ে নেয়াই খুব ভালো হবে। এই জন্য আগে থেকে ডক্টরের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে।

৫। শিশু যদি মায়ের পেটে সঠিক অবস্থানে না থাকে তখন অবশ্যই সিজার করতে হবে। এটা আল্ট্রাসনগ্রাম করে আগেই জেনে নিতে হবে বাচ্চার অবস্থান। যদি বাচ্চা সঠিক অবস্থানে না থাকে তাহলে আগে থেকেই ধরে নিতে হবে যে সিজার করতে হবে।

৬। যদি কখনো দেখেন যে নাভি রজ্জু যেটা কে আম্বিলিক্যাল কর্ড বলে, যদি প্রসব পথে বেড়িয়ে আসে তাহলে অবশ্যই সিজার করাবনে। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই বলে থাকে, বিশেষ করে অনভিজ্ঞ ডক্টর রা , যে নরমাল ডেলিভেরি করা যায় কিন্তু এই সময় ভুলেও এই কাজ করবেন না, অবশ্যই সিজার করাবেন।

৭। গর্ভবতী মায়ের যদি হাই ব্লাড প্রেশার, ডায়বেটিকস থাকে তাহলে আগে থেকেই মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন যে আপনাকে সিজার করাতে হবে। কারন এই ধরনের মায়েদের সিজার করানো দরকার সবার আগের। 
৮। প্রসবের আগে কোন কারনের যদি দেখেন মায়ের প্রসব রাস্তা দিয়ে রক্ত ক্ষরণ হচ্ছে তাহলে সিজার করানো খুব দরকার। কারন মনে রাখবেন কোন রকমের ঝুকি ই কেউ নিতে চাইবে না যখন কোন কিছু অস্বাভাবিক হবে।

৯। ৬ থেকে ১৪ ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছেন কিন্তু স্বাভাবিক ভাবে বাচ্চা হচ্ছে না তার মানে কোন একটা সমস্যা হচ্ছে যার কারনের স্বাভাবিক পথে বাচ্চা হচ্ছে না। তাই এই সময় টাতে আপনারা কেউ দেরি করবেন না সিজার করিয়ে ফেলবেন যদি ডক্টর আপনাদের কে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

গর্ভাবস্থার প্রতিটা মুহূর্ত একজন মা ও তার পরিবারের জন্য খুব ই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ের নেয়া প্রতিটা সিদ্ধান্ত একজন সুস্থ মা ও তার অনাগত সন্তানের জীবনের ভিত্তি। তাই এই সময় টাতে ডক্টরের কথা খুব ভালো করে মেনে চলবেন। মনে রাখবেন নরমাল ডেলিভেরি সবার কাম্য কিন্তু কিছু কিছু পরিস্থিতিতে নরমাল ডেলিভেরি জীবনের জন্য অনেক ঝুকির কারন হয়ে থাকে। তাই সব কিছুর দিকে ভালো ভাবে খেয়াল করুন।

যদি এমন হয় আপানার বাচ্চার জন্মের পর তার বয়স অনুযায়ী কি কি করা উচিত এমন কিছু বার্তা আপনার মোবাইল ফোনে আপনি পাবেন? যদি এমন হয় কোন দরকারে আপনি চাইলে একজন ডক্টর কে ফোন করে জেনে নিতে পারবেন এমন হাজার টা তথ্য?

 আপনজন সগর্ভা অ্যাপ টি প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে Click here 

জী, আপনজন স্বাস্থ্য সেবা এমন কিছু অসাধারণ সার্ভিস নিয়েই আপনার পাশে আছে। আপনি হয়ত অফিসে খুব ব্যস্ত সময় পার করেন তাই ডক্টর বা পুষ্টিবিদের কাছে যাবার সম পাচ্ছেন না। তাহলে খুব সহজে ১৬২২৭ এই নাম্বারে ফোন করেই জেনে নিতে পারেন আপনার প্রশ্নের উত্তর।